স্ট্যাচু অব লিবার্টি ~ Easy Solution

স্ট্যাচু অব লিবার্টি

আমি একজন সাধারণ ব্লগার।আমি চাই আমার বক্তদের সঠিক তথ্য দিয়ে ঞ্জানের পরিধি বাড়াতে সাহায্য করতে চাই।আপনারা ঞ্জনের আহরনের জন্যআমার স্বপ্নের ক্যানভাসে ঘুরে আসতে পারেন। আজ আমরা জানবো স্ট্যাচু অব লিবার্টি সম্পর্কে প্রতিবছর ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখতে আসেন। আমেরিকার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সবচেয়ে বড় নিদর্শন সম্ভবত এটি। শত বছর ধরে আটলান্টিক সাগরের পাড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে স্ট্যাচু অব লিবার্টি। সেখানকার ন্যাশনাল পার্কস সার্ভিস-এর ইন্টারপ্রেটিভ রেঞ্জার লি ফাহলে জানিয়েছে এই ভাস্কর্য সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য যার সম্পর্কে হয়তো আপনারা জানেন না। এগুলো জেনে নিন। ১. আমেরিকাকে ১৮৮৬ সালে এই মূর্তিটি উপহার হিসাবে পাঠায় ফ্রান্স। ২. এর উচ্চতা ৩০৫ ফুট। এটি আমেরিকার সবচেয়ে উঁচু মূর্তি। ৩. ফ্রেঞ্চ ভাস্কর অগাস্টাস বার্থোলডি স্ট্যাচু অব লিবার্টির ডিজাইন করেন। ৪. এটি বানাতে ফ্রান্সের খরচ হয় আড়াই লাখ ডলার। ৫. মূর্তিটিকে যে স্থাপনার ওপর বসাতে হয়েছে তা বানাতেও আমেরিকা খরচ করে ২ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। ৬. এই স্থাপনার অনেকটা অংশ বানানো হয় সাধারণ জনগণের পয়সায়। ৭. এই মূর্তি সব সময় কিন্তু স্ট্যাচু অব লিবার্টি নামে পরিচিত ছিল না। ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একে 'লিবার্টি এনলাইটেনিং দ্য ওয়ার্ল্ড' নামে ডাকা হতো। ৮. এই মূর্তি বসানোর পর আশপাশের অন্যান্য শহরের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। ৯. তামা ধাতু দিয়ে এর বাইরের অংশ তৈরি করা হয়। এর ঘনত্ব মাত্র ২.৫ মিলিমিটার। ১০. এ মূর্তির রং সব সময় এমন ছিল না। আসলে এটি অনেকটা মরচে পড়া লোহার মতোই দেখা যেত। ১১. এর অভ্যন্তরীণ কাঠামো ডিজাইন করেন গুস্তাভ আইফেল। ১২. প্রচণ্ড বাতাসে স্ট্যাচুটি কয়েক ইঞ্চি পর্যন্ত দুলতে থাকে। ১৩. এর ডানহাতে অর্থাৎ যে হাতটি মশাল ধরে রয়েছে তার ভেতরে ৪২ ফুট লম্বা মই রয়েছে। পরিচর্যার জন্যে এই মই বেয়ে উঠতে হয়। ১৪. এই মশালের প্লাটফর্মে দর্শনার্থীদের ওঠা নিষেধ করা হয় ১৯১৬ সাল থেকে। ১৫. পরিচর্যার জন্য প্রকৌশলীরা মূর্তিটির ডানপায়ের নিচ দিয়ে প্রবেশ করেন। ওটাই এর প্রবেশদ্বার। ১৬. এ মূর্তি যে জুতা পরে রয়েছে তার মাপ ৮৭৯।
এই রকম আরো রকমারি তথ্য জানার জন্য কমেন্ট করুন।আপনার মূল্যবান মতামত আমার এগিয়ে যাওয়ার পিছনে অনেক অবদান রাখবে। আপনাদের জন্য একটি সুন্দর এবং শিক্ষনীয় পোষ্ট বইয়ের নেশাপড়ুন।

1 Comments: