Home »
» ফিলিস্তান ও ইসরায়েল
ফিলিস্তান ও ইসরায়েল
May 14, 2021
No comments
ফিলিস্তান ও ইসরায়েল
বহুত বছরের চলমান সংঘাত এর আজ অবসান হয়নি।কিন্তু আজও আমাদের মাঝে এই দুই দেশের সংঘাত কি নিয়ে তা অজানা।চলুন আজ আমরা সঠিক ইতিহাস জানতে চেষ্টা করি।
এককালে ফিলিস্তিন ভূখন্ড ছিলো অটোমান সাম্রাজের অধীনে।আরব মুসলমানরা ছিলো সেখানকার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। ১৯ শতকের শেষ দিকে ইউরোপের চায়ন বাদী আন্দোলন শুরু হয়।ইহুদিদের চোক পড়ে আরব ভুখন্ডের উপর।বিশ্বের চারদিকে ছড়িয়ে থাকা ইহুদিরা ফিলিস্তিনে জড়ো হতে থাকে। তাদের উদ্দেশ্য একটাই আরব ভুখন্ড দখল করে নিজেদের আবাসস্থল তৈরী করা। ২০ শতকে অটোমান সাম্রাজের পতন ঘটলে ফিলিস্তিনের ম্যান্ডেট পায় বিট্রিশরা।১৯৩৩ সালে জার্মানে এডলফ হিটলার ক্ষমতায় বসলে ইউরোপের ইহুদিদের উপর অত্যাচার বাড়তে থাকে ফলে ইহুদিরা নিজেদের বাচাতে ফিলিস্তিন জমা হয়।২য় বিশ্ব যুদ্ধের পর আরবদের এবং ইহুদিদের মধ্যে বৈরিতা বেড়ে যায়। জাতিসংঘের ক্ষমতাদর দেশেগুলোর কৌট কৌশলে ১৯৪৭ সালে ফিলিস্তিন কে ২টি পৃথক খন্ডে ভাগ করেন। একটি আরবদের অন্যটি ইহুদিদের।ফিলিস্তিনদের হাজারো চেষ্টা এর প্রতিরোধ করতে পারে নাই।১৯৪৮ সালে বিট্রিশরা ফিলিস্তিনের ম্যান্টর ছেড়ে দিলে।পরের দিনেই ইসরাইল নিজেদের আলাদা ভুখন্ডের দাবি জানায়।তখনি আরব ও ইহুদিদের মধ্যে দাঙা সৃষ্টি হয়।
গাজা ভূখণ্ডের পশ্চিমে রয়েছে ভূমধ্যসাগর, দক্ষিণ-পশ্চিমে রয়েছে মিশর, এবং উত্তরে, পূর্বে, ও দক্ষিণ-পূর্বে রয়েছে ইসরায়েল।
যদিও জাতিসংঘে এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে গাজা ভূখণ্ডের স্বাধীনতা পুরোপুরি স্বীকৃত নয়, এই অঞ্চলটি ইতমধ্যে ফিলিস্তিনী হামাস সরকারের শাসনে পড়ে। গাজা ভূখণ্ডের পূর্ব সীমান্ত ইসরায়েলের দখলে, এবং সাইনাই মরুভূমিস্থ দক্ষিণ সীমান্ত মিশরের দখলে রয়েছে। ১৯৪৮ সাল হতে ১৯৬৭ পর্যন্ত পুরো ভূখণ্ড মিশরের দখলে ছিল।
১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েলী যুদ্ধে ইসরায়েল এ ভূখণ্ড দখল করে নেয়, যা এখনও ইসরায়েলের দখলে রয়েছে ।
ফিলিস্তেনর মানুষ নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে নিজ মাতৃভূমি, পবিএ মুসলিম সম্প্রাদায়ের পবিএ স্থান মসজিদুল আকসা রক্ষা করতে অবিরাম নিজেদের উৎসর্গ করতেছে।
তারা হামাস নামে একটি দল প্রতিষ্ঠা করে।যাদের মূল উদ্দেশ্য হলো নিজ ভূমির জন্য আপোষহীন।চলুন এক নজরে হামাস সর্ম্পকে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
হামাস
আজ সারা বিশ্ব দল মত বর্ন নির্বিশেষে ফিলিস্তান কে মুক্ত পৃথিবী উপহার দিতে প্রস্তুত।আসুন আমরা একটা শান্তির পৃথিবী গড়ি।read more
0 Comments:
Post a Comment