2021-03-21 ~ Easy Solution

৮ম শ্রণী ইংরেজি এসাইনমেন্ট উওর ২০২১

 Source of information:Lesson(1-6)

Assigned task:About Ethnic People 

                           Life Style.

Description of task:

  "Ethnic people of Bangladesh"


Ethnic group means one kinds of tribe or community of people.They are different from us.The religion is different from our.They are the very important part of our culture. They have different cultures and tradition.

There cloth, jewellery, cooking and eating habits are different from us.several ethnic groups live Bangladesh. Among the ethnic people the most well known are Chakma, Marma,Tipperary,Garo,Manipuri and santal.


Dress of ethnic people:people of different ethnic groups wear different clothe.such as, Chakma’s wear pinon and khadi and men wear duti.Murma wear (which is called thumbi the lower part and angi  the upper part).Tripuri women wear Renai and Risa.They also wear a ring called Natang.


Food of ethnic people:There are many variations in the dite of the ethnic people.Garo's special food is bamboo skewers.the Khasi tribes consider pan supari to be sacred.Mros eat other food but one of their food called nappi.Other also eat ordinary food.


Culture of ethnic people:The culture of ethnic people is completely different from that of ordinary people.They usually celebrate different festivals in different seasons.But most of them culture festivals revolve around their masters.Tripuli's main festivals is 'Buishu'.Marmas have many festivals during the year,but sangrai is regarded as the biggest celebratation among them.


Sports of ethnic people:Dancing with various physical exercise to call ethnic people's sports.They usually dance to the beat of song.Wrestling is a popular sports of them.However,they play a special game called jolkeli.


Pastimes of ethnic people:Hunting and fishing are their pastimes.Marma men drink wine and play card games in leisure time.


Ethnic people are part and parcel in our ordinary people. We should make chance to celebrit their culture.   


৬ষ্ঠ শ্রনী ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট।

 তথ্যের উৎসঃ

নির্ধারিত কাজঃ

কাজের বর্ননাঃ

মহান আল্লাহ তাআলা একক সওা ও তার গুনাবলিতে ও তুলনাহীন।বিশাল এই পৃথিবী চলছে এক অখন্ড নিয়মে।কোথায় ও কোনো এুটি বিচ্যুতি নেই।সময়ের একটা সেকেন্ড কোনো অনিয়ম নেই।আর আমাদের চারপাশে তাকালে দেখতে পাই সৃষ্টির অপার বৈচিএ।এগুলো কাহারো না কাহারো সৃষ্টি আর এগুলো কাহারো দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।আর তিনি হলেন আমাদের স্রষ্টা মহান আল্লাহ তাআলা। এই কথাটির প্রতি বিশ্বাসই হলো তাওহীদ। 

তাওহীদ আরবি শব্দ।যার মানে একাত্ববাদ

ইসলামের পরিভাষায় আল্লাহ এক অদ্বিতীয়,কোনো শরিক নেই,পালন কর্তা,রিযিক দাতা ইত্যাদি মনে প্রানে বিশ্বাস করাই হলো তাওহীদ। 

কালেমা তায়িব্যাতে আল্লাহর একাত্ববাদের কথা সুস্পষ্ট ভাবে আছে।

কালেমা তায়িব্যাকে ভাঙলে দুটো ভাগ পাওয়া যায়।

১ম অংশঃ"লা ইলাহ ইল্লাল্লাহু "অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা ইলাহ নেই। আর বিশদ ভাবে বললে, আমারা যা দেখি আর যা দেখি না তার সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ তাআলা। এর অংশীদার কেউ নেই।

২য় অংশঃ'মুহাম্মাদুর রাসূল্লাহ'এই অংশে আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাঃ কে আল্লাহ প্রেরিত রাসূল ও বান্দা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।যিনি তাওহীদের প্রচার করতেন।

অন্যদিকে কালিমায়ে শাহাদাত বলা আছে,আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তার কোনো শরীক নেই।আল্লাহর একাত্ববাদের পুরো ব্যাখ্যা কালিমায়ে শাহাদাতের অন্তর্ভুক্ত। 

পৃথিবী একটি সুষ্ঠ নিয়মে চলছে। যা একমাএ মহান আল্লাহর কুদরতি শক্তিতে সম্ভব।

তাই উপরের আলোচনা আলোকে বলা যায় আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। সকল ইবাদত তাহারই জন্য তাহার সমকক্ষ কেউ নেই।


নবম শ্রেনির বাংলা এসাইনমেন্ট ২০২১

  তথ্যের উৎসঃ

নির্ধারিত কাজঃ

কাজের বর্ননাঃ


 A book is like a garden carried in the pocket. – Chinese prover


বই-ই হচ্ছে মানুষের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। যার সাথে পার্থিব কোনো সম্পদের তুলনা হতে পারে না।


একদিন হয়তো পার্থিব সব সম্পদ বিনষ্ট হয়ে যাবে, কিন্তু একটি ভালো বই থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান কখনো নিঃশেষ হবেনা, তা চিরকাল হৃদয় জ্ঞানের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখবে। 

বিখ্যাত রুশ সাহিত্যিক টলস্টয় এর একটি বিখ্যাত উক্তি হচ্চে "জীবনে মাএ তিনটি জিনিস প্রয়োজন বই বই এবং বই।

বই আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।বলা হয়ে থাকে যে,আপনি যখন একটি বই খুলবেন,আপনি একটি নতুন বিশ্ব খুলবেন।


ব্যায়াম যেমন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে তেমনি বই পড়ার মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের মনকে সুস্থ ও আনন্দিত রাখতে পারি।


একটি ভালো বই মানুষের মনশ্চক্ষু যেমন খুলে দেয়, তেমনি জ্ঞান ও বুদ্ধি কে প্রসারিত ও বিকশিত করে মনের ভিতর আলো জ্বালাতে সাহায্য করে।


আর্থিক অনটনের কারণে অর্থকরী নয় এমন সবকিছুই এদেশে অনর্থক বলে বিবেচনা করা হয়। সেজন্য বই পড়ার প্রতি লোকের অনীহা দেখা যায়।


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লব্ধ শিক্ষা পূর্ণাঙ্গ নয় বলে ব্যাপকভাবে বই পড়া দরকার।



 

যথার্থ শিক্ষিত হতে হলে মনের প্রসার দরকার। তার জন্য বই পড়ার অভ্যাস বাড়াতে হবে।


এর জন্য লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন।



বই-ই হচ্ছে মানুষের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। যার সাথে পার্থিব কোনো সম্পদের তুলনা হতে পারে না।


একদিন হয়তো পার্থিব সব সম্পদ বিনষ্ট হয়ে যাবে, কিন্তু একটি ভালো বই থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান কখনো নিঃশেষ হবেনা, তা চিরকাল হৃদয় জ্ঞানের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখবে।


Reading is to the mind what exercise is to the body.- Joseph Addison

বাধ্য না হলে লোকে বই পড়ে না। লাইব্রেরীতে লোকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বই পড়ে যথার্থ শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারে।


প্রগতিশীল জগতের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য সাহিত্যচর্চা করা আবশ্যক।


কেননা, সাহিত্যচর্চা হচ্ছে শিক্ষার সর্ব প্রধান অঙ্গ। আর সাহিত্য চর্চা করার জন্যই আমাদের বই পড়তে হবে।


একই কারণে লাইব্রেরীর প্রতিষ্ঠা আবশ্যক। বইয়ের ভেতরে থাকে অজানা তথ্যের খাজানা ।


যখন আমরা বই পড়বো তখন বইটির ভিতরে থাকা নানা ধরনের তথ্যের সাথে পরিচিতি লাভ করতে পারব ।


হোক সেটি ফিকশন কিংবা ননফিকশন , বই-ই পারে একজন মানুষকে যথার্থ জ্ঞানী বানাতে ।


আর জ্ঞান সবসময় একজন মানুষকে সমৃদ্ধ করে । বই নতুনভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে ও মস্তিষ্ককে চিন্তা করতে উপযোগী করে গড়ে তোলে ।


” The art of reading is in great part that of acquiring a better understanding of life from one’s encounter with it in a book .“

– Andre Maurois

স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব:

বইয়ের ভেতরে যে জগতের বর্ণনা থাকে আমরা বই পড়ার মধ্যে দিয়ে সেই জগতটির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারি ।


কখনো কখনো বই আমাদের একটি ছোট্ট ভ্যাকেশনে নিয়ে যায় । কারন পড়ার মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে যেতে পারি ।


বই-এই ভিতরে থাকা নতুন জগতের নতুন চিত্র , নতুন বর্ণনা নতুন নতুন ভাবে উপলব্ধি করতে পারি ।


ফলে আমাদের মনন জগতের কল্পনা শক্তি বৃদ্ধি পেতে শুরু করে ।



 

বই আমাদের মস্তিষ্কের নতুন নতুন কানেকশন তৈরি করে , ফলে আমাদের নতুন করে জানার আগ্রহ , মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ।


দেশি বিদেশি বিভিন্ন ভাষার বই পড়লে আমাদের ঝুলিতে নতুন নতুন শব্দের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে । লেখক যখন বই লেখেন তিনি অনেক বিষয় নিয়ে গবেষণা করে থাকেন ,


শব্দ নিয়েও তাঁর গবেষণা কম থাকে না। আর আমরা বইপড়ার মাধ্যমে সেই শব্দগুলি সহজেই শিখে নিতে পারি ।


ফলে কথা বলার সময় সেই শব্দগুলি ব্যবহার করে আমরা আমাদের বাচনভঙ্গিকে স্পষ্ট , সুন্দর ও তাৎপর্যমন্ডিত করতে পারি ।


আর যে ব্যক্তি অনেক বই পড়ে থাকেন তিনি খুব সহজেই অন্যের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারেন ।


এতে ব্যক্তিজীবন উন্নত হয় এবং আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায় । নতুন ভাষা শিখতেও বই পড়া আবশ্যক। তাইতো, স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম।

৮ম শ্রনীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট ২০২১

 তথ্যের উৎসঃপ্রথম অধ্যায় আকাইদ

                    পাঠ(১-৩)

নির্ধারিত কাজঃ

কাজের বর্ননাঃ

আমার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীর আচরণে কপটতা, ভন্ডামি ও দ্বিমুখী নীতি প্রভৃতি লক্ষণ প্রতিফলিত হয়েছে। যাদের মধ্যে এসব বৈশিষ্ট্য রয়েছে তারা-ই মুনাফিক।। নৈতিক ও মানবিক আদর্শের বিপরীত কাজ করাই এদের ধর্ম। মুনাফিকরা মুখে ভাল কথা বললেও তাদের অন্তর থাকে কুফরিতে পূর্ণ। এমন মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে আমার সহপাঠীর আচরণে।। আমার সহপাঠী প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। এগুলাে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য। কারণ মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি। মিথ্যা বলা, ওয়াদা ভঙ্গ করা এবং আমানতের খিয়ানত করা। এই লক্ষণগুলাে যখন কারও মধ্যে দেখা। যায় তখন তাকে মুনাফিক বলে। সুতরাং আমার সহপাঠী আচরণে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে। হাদিসে মুনাফিকদের চরিত্রকে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে-


“মুনাফিকের নির্দশন তিনটি – যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, ওয়াদা করলে  তা ভঙ্গ করে এবং যখন তার নিকট কোনাে কিছু গচ্ছিত রাখা হয় তখন তার  খিয়ানত করে।” (সহিহ বুখারি ও সহিহ্ মুসলিম)।

নিফাক একটি মারাত্মক পাপ। এটি নৈতিকতা ও মানবিকতার বিপরীত কাজ। নিফাকের ফলে মানুষ অন্যায় ও অশ্লীল কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। ফলে মানুষের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবােধ বিনষ্ট হয়। নিফাকের দ্বারা মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস ও সন্দের সৃষ্টি হয়। ফলে মানব সমাজে মারামারি, হানাহানি ও অশান্তির সৃষ্টি। হয় মুনাফিকরা ইসলামের চরম শত্র। তারা বন্ধুবেশে মুসলমানদের বড় ধরনের। ক্ষতি সাধন করে। এর কারণে সমাজে নানা ধরনের অন্যায় ও অনৈতিক কাজের। | প্রসার ঘটে। এজন্যই দুনিয়াতে মুনাফিকরা ঘৃণিত মনে হয় এবং আখেরাতেও। তাদের জন্য কঠোর আযাব প্রস্তুত রয়েছে। আমার সহপাঠী প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। এগুলাে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য। আমার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীর আচরণে এ বিষয়টিই ফুটে উঠেছে। উপরের আলােচনা থেকে বলা যায় যে, আমার সহপাঠীর মুনাফিকির পরিনাম অত্যন্ত ভয়াবহ।


 মুনাফিকদের অবস্থা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – “যখন তারা (মুনাফিকরা) ইমানদারদের সাথে মিলিত হয় তখন বলে। আমরা ইমান এনেছি। আর যখন তারা গােপনে তাদের শয়তানদের সাথে মিলিত হয তখন বলে, আমরা তােমাদের সাথেই আছি। আমরা শুধু তাদের সাথে ঠাট্টাতামাশা করে থাকি।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত ১৪)।


মুনাফিকির পরিণাম সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “নিশ্চয়ই মুনাফিকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।” (সূরা আন-নিসা, আয়া-১৪৫)।

মুনাফিকির আচরণ দূর করার উপায়:

১. কথা বলার সময় সত্য কথা বলবে, মিথ্যা কথা বলবে না।


২. কাউকে কথা দিলে তা রক্ষা করবে।


৩. আমানত রক্ষা করবে। যেমন কারাে কাছে কোনাে জিনিস ও সম্পদ আমানত রাখলে তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করবে এবং ফেরত দিবে। কারাে সাথে কথা দিলে তা রক্ষা করবে। এছাড়াও রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট করবে না।।


আমার সহপাঠীকে মুমিন করার জন্য আমার কর্মপরিকল্পনা:

১। সহপাঠীকে সত্য কথা বলার জন্য উৎসাহিত করব এবং সত্য কথা বলার। সুফল বােঝানাের চেষ্টা করব।


২। তাকে মিথ্যা বলতে নিরুৎসাহিত করব এবং মিথা বলার পরিণতি সম্পর্কে। ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।


৩। কারাে সাথে ওয়াদা করলে তা রাখার গুরুত্ব বােঝাব এবং ওয়াদা না রাখার পরিণাম সম্পর্ক ধারণা দিব।


৪। আমানতের গুরুত্ব বােঝানাের চেষ্টা করব এবং আমানতের খেয়ানত করার। কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করব।

৭ম শ্রেনি ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট, ২০২১

 তথ্যের উৎসঃপ্রথম অধ্যায় আকাইদ

                    পাঠ(১-৩)

কাজের বর্ননাঃ

আমার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীর আচরণে কপটতা, ভন্ডামি ও দ্বিমুখী নীতি প্রভৃতি লক্ষণ প্রতিফলিত হয়েছে। যাদের মধ্যে এসব বৈশিষ্ট্য রয়েছে তারা-ই মুনাফিক।। নৈতিক ও মানবিক আদর্শের বিপরীত কাজ করাই এদের ধর্ম। মুনাফিকরা মুখে ভাল কথা বললেও তাদের অন্তর থাকে কুফরিতে পূর্ণ। এমন মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে আমার সহপাঠীর আচরণে।। আমার সহপাঠী প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। এগুলাে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য। কারণ মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি। মিথ্যা বলা, ওয়াদা ভঙ্গ করা এবং আমানতের খিয়ানত করা। এই লক্ষণগুলাে যখন কারও মধ্যে দেখা। যায় তখন তাকে মুনাফিক বলে। সুতরাং আমার সহপাঠী আচরণে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে। হাদিসে মুনাফিকদের চরিত্রকে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে-


“মুনাফিকের নির্দশন তিনটি – যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, ওয়াদা করলে  তা ভঙ্গ করে এবং যখন তার নিকট কোনাে কিছু গচ্ছিত রাখা হয় তখন তার  খিয়ানত করে।” (সহিহ বুখারি ও সহিহ্ মুসলিম)।

নিফাক একটি মারাত্মক পাপ। এটি নৈতিকতা ও মানবিকতার বিপরীত কাজ। নিফাকের ফলে মানুষ অন্যায় ও অশ্লীল কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। ফলে মানুষের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবােধ বিনষ্ট হয়। নিফাকের দ্বারা মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস ও সন্দের সৃষ্টি হয়। ফলে মানব সমাজে মারামারি, হানাহানি ও অশান্তির সৃষ্টি। হয় মুনাফিকরা ইসলামের চরম শত্র। তারা বন্ধুবেশে মুসলমানদের বড় ধরনের। ক্ষতি সাধন করে। এর কারণে সমাজে নানা ধরনের অন্যায় ও অনৈতিক কাজের। | প্রসার ঘটে। এজন্যই দুনিয়াতে মুনাফিকরা ঘৃণিত মনে হয় এবং আখেরাতেও। তাদের জন্য কঠোর আযাব প্রস্তুত রয়েছে। আমার সহপাঠী প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। এগুলাে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য। আমার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীর আচরণে এ বিষয়টিই ফুটে উঠেছে। উপরের আলােচনা থেকে বলা যায় যে, আমার সহপাঠীর মুনাফিকির পরিনাম অত্যন্ত ভয়াবহ।


 মুনাফিকদের অবস্থা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – “যখন তারা (মুনাফিকরা) ইমানদারদের সাথে মিলিত হয় তখন বলে। আমরা ইমান এনেছি। আর যখন তারা গােপনে তাদের শয়তানদের সাথে মিলিত হয তখন বলে, আমরা তােমাদের সাথেই আছি। আমরা শুধু তাদের সাথে ঠাট্টাতামাশা করে থাকি।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত ১৪)।


মুনাফিকির পরিণাম সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “নিশ্চয়ই মুনাফিকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।” (সূরা আন-নিসা, আয়া-১৪৫)।

মুনাফিকির আচরণ দূর করার উপায়:

১. কথা বলার সময় সত্য কথা বলবে, মিথ্যা কথা বলবে না।


২. কাউকে কথা দিলে তা রক্ষা করবে।


৩. আমানত রক্ষা করবে। যেমন কারাে কাছে কোনাে জিনিস ও সম্পদ আমানত রাখলে তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করবে এবং ফেরত দিবে। কারাে সাথে কথা দিলে তা রক্ষা করবে। এছাড়াও রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট করবে না।।


আমার সহপাঠীকে মুমিন করার জন্য আমার কর্মপরিকল্পনা:

১। সহপাঠীকে সত্য কথা বলার জন্য উৎসাহিত করব এবং সত্য কথা বলার। সুফল বােঝানাের চেষ্টা করব।


২। তাকে মিথ্যা বলতে নিরুৎসাহিত করব এবং মিথা বলার পরিণতি সম্পর্কে। ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।


৩। কারাে সাথে ওয়াদা করলে তা রাখার গুরুত্ব বােঝাব এবং ওয়াদা না রাখার পরিণাম সম্পর্ক ধারণা দিব।


৪। আমানতের গুরুত্ব বােঝানাের চেষ্টা করব এবং আমানতের খেয়ানত করার। কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করব।

৬ষ্ঠ শ্রেনীর বাংলা এসাইনমেন্ট

তথ্যের উৎসঃব্যাকরন ভাষা ও বাংলা 

                    ভাষা

নির্ধারিত কাজঃ সাধু ভাষা থেকে চলিত 

                         ভাষায় রূপান্তর 

কাজের বর্ননাঃ

তারপর স্বর্গীয়দূত যে টাকাওয়ালা ছিল,তার কাছে গেলেন।সেখানে গিয়ে আগের মত একটি গাভী চাইলেন।সেও ধবল রোগীর মতো তাকে কিছুই দিলোনা।তখন স্বর্গীয় দূত বললেন, আচ্চা,তুমি যদি মিথ্যা বলে থাক,তবে যেমন ছিলে আল্লাহ আবার তোমায় তেমনি করবেন।

তারপর স্বর্গীয় দূত যে অন্ধ ছিলো, তার কাছে গিয়ে বললেন, আমি এক বিদেশি বিদেশে আমার সম্বল ফুরিয়ে গিয়েছে।এখন আল্লাহর দয়া ছাড়া আমার দেশে পৌছবার মত আর কোন উপায় নেই।যিনি তোমার চোখ ভালো করে দিয়েছেন,আমি তোমাকে সেই আল্লাহর দোহাই দিয়ে একটি ছাগল চাচ্ছি,যেন আমি সে ছাগল বেচা টাকা দিয়ে দেশে ফিরে যেতে পারি।

৮ম শ্রেনি বাংলা এসাইনমেন্ট, ২০২১

 তথ্যের উৎসঃগদ্য পড়ে পাওয়া

নির্ধারিত কাজঃকুড়িয়ে পাওয়া জিনিস

                        প্রকৃত মালিকে ফেরত   

                        দেওয়ার ধাপসমূহ।

কাজের বর্ননাঃ

বিভূতিভূষন বন্দ্যোপাধ্যায় এর পড়ে পাওয়া গল্প থেকে আমরা শিখতে পারছি কিভাবে কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস প্রকৃত মালিকে ফেরত দিতে শিখেছি।তাছাড়া গল্পটি আমাদের নৈতিক গুনাবলি চর্চা ও শিখায় তারই আলোকে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়ার আলোকপাত করছি।



 প্রথম ধাপ বা উপায়: স্কুলের যদি প্রচারণার জন্য মাইক থাকে তাহলে সেই মাইকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে হবে- “একটি হারানাে বিজ্ঞপ্তি, স্কুলের মাঠে একটি মােবাইল ফোন পাওয়া গিয়েছে। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে স্কুলের অফিস কক্ষ থেকে ইহার মালিককে মােবাইল ফোনটি গ্রহণ করার জন্য বলা যাচ্ছে।” আর যদি মাইক না থাকে তাহলে সবার উদ্দেশ্যে তা উচ্চকণ্ঠে বলতে হবে।


 দ্বিতীয় ধাপ বা উপায়: প্রত্যেক ক্লাস রুমে গিয়ে বলতে হবে- “আমরা একটি মােবাইল ফোন পেয়েছি। কারাে মােবাইল ফোন হারিয়ে গেলে আমাদের সাথে যােগাযােগ করবেন। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে ইহার মালিককে মােবাইল ফোনটি

‘ দেওয়া হবে।”


 তৃতীয় ধাপ বা উপায়: মানুষকে জানানাে যে, “আমরা একটি মােবাইল ফোন পেয়েছি। কেউ মােবাইল ফোন খুঁজলে আমাদের কথা বলবেন যে, আমরা মােবাইল ফোনটি পেয়েছি। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে তাকে আমরা মােবাইল ফোনটি দিয়ে দিব।


 চতুর্থ ধাপ বা উপায়: মােবাইল ফোনের নম্বর বের করে তার মােবাইল ফোনের মালিক)। নিকটতম লােকের নম্বর বের করে তাকে ফোন দিয়ে জানতে হবে যে, ‘এই ফোনটি কার তার সঠিক পরিচয় নেওয়া।


 পঞ্চম ধাপ বা উপায়: এলাকার দেওয়ালে পােস্টার মেরে মানুষকে জানিয়ে দেওয়া যে, “একটি মােবাইল ফোন পাওয়া গিয়েছে। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে ফোনটির মালিককে মােবাইল ফোনটি দেওয়া হবে।


 ষষ্ঠ ধাপ বা উপায়: প্রধান শিক্ষককের কাছে ফোনটি জমা দেওয়া এবং স্যারকে বলা যে, আমরা এটি কুড়িয়ে পেয়েছি। কেউ খোঁজ করলে যাচাই করে ফোনের মালিককে দয়া করে ফোনটি দিয়ে দিবেন।


 সপ্তম ধাপ বা উপায়: ফোনটি নিকটতম থানায় জমা দেওয়া। যাতে তারা আসল মালিককে সনাক্ত করে মােবাইল ফোনটি দিয়ে দিতে পারে।


উপরের কার্যক্রম গুলো চালিয়ে গেলে প্রকৃত মালিকে খোঁজে বের করা সম্ভব 

৭ম শ্রেনি বাংলা এসাইনমেন্ট ২০২১

 

তথ্যের উৎসঃগদ্য কাবুলিওয়ালা গল্প
                    এবং সাধু ও চলিত ভাষা
নির্ধারিত কাজঃযৌক্তিকতা নিরুপন,
                        শব্দের দৃষ্টান্ত , সাধু
                        ভাষার বৈশিষ্ট্য
কাজের বর্ননাঃ
সাধু ভাষার বৈশিষ্ট্যঃ
১.সাধু ভাষা সুনির্ধারিত ব্যাকরনের অনুসারী
২.সাধু ভাষা উচ্চারনে গুরুগম্ভীর।
৩.সাধু ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ পূর্নাঙ্গ।
৪.সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি
৫.সাধু ভাষা নাকট ও বক্তৃতা অনুপযোগি

সাধু ভাষার যােক্তিকতা নিরূপণঃ আমরা জানি সাধু ভাষায় সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়। অনুচ্ছেদটিতেও সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন: তাহা, আসিয়া, করিয়া ইত্যাদি।সাধু ভাষায় অনুসর্গের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়।অনুচ্ছেদটিতে দিয়া অনুসর্গটি ব্যবহৃত হয়েছে।এছাড়াও অনুচ্ছেদ এ কিছু তৎসম শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে।যেগুলাে দেখে আমরা বুঝদে পারি অনুচ্ছেদটি সাধু ভাষায় লেখা হয়েছে।সুতরাং যােক্তিতা নিরূপণ করা হলাে।

শব্দগুলোর দৃষ্টান্তঃ
১.সর্বনাম শব্দঃ তাহা
২.ক্রিয়াঃ পাইলাম, আসিয়া, দিয়া, করিয়া, লইয়াছে।
৩.অব্যয়ঃ সহিত, ইতােমধ্যে
৪.তৎসম শব্দঃ সাক্ষাৎ,ক্ষুদ্র, হৃদয়