2021-05-09 ~ Easy Solution

ফিলিস্তান ও ইসরায়েল

ফিলিস্তান ও ইসরায়েল বহুত বছরের চলমান সংঘাত এর আজ অবসান হয়নি।কিন্তু আজও আমাদের মাঝে এই দুই দেশের সংঘাত কি নিয়ে তা অজানা।চলুন আজ আমরা সঠিক ইতিহাস জানতে চেষ্টা করি। এককালে ফিলিস্তিন ভূখন্ড ছিলো অটোমান সাম্রাজের অধীনে।আরব মুসলমানরা ছিলো সেখানকার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। ১৯ শতকের শেষ দিকে ইউরোপের চায়ন বাদী আন্দোলন শুরু হয়।ইহুদিদের চোক পড়ে আরব ভুখন্ডের উপর।বিশ্বের চারদিকে ছড়িয়ে থাকা ইহুদিরা ফিলিস্তিনে জড়ো হতে থাকে। তাদের উদ্দেশ্য একটাই আরব ভুখন্ড দখল করে নিজেদের আবাসস্থল তৈরী করা। ২০ শতকে অটোমান সাম্রাজের পতন ঘটলে ফিলিস্তিনের ম্যান্ডেট পায় বিট্রিশরা।১৯৩৩ সালে জার্মানে এডলফ হিটলার ক্ষমতায় বসলে ইউরোপের ইহুদিদের উপর অত্যাচার বাড়তে থাকে ফলে ইহুদিরা নিজেদের বাচাতে ফিলিস্তিন জমা হয়।২য় বিশ্ব যুদ্ধের পর আরবদের এবং ইহুদিদের মধ্যে বৈরিতা বেড়ে যায়। জাতিসংঘের ক্ষমতাদর দেশেগুলোর কৌট কৌশলে ১৯৪৭ সালে ফিলিস্তিন কে ২টি পৃথক খন্ডে ভাগ করেন। একটি আরবদের অন্যটি ইহুদিদের।ফিলিস্তিনদের হাজারো চেষ্টা এর প্রতিরোধ করতে পারে নাই।১৯৪৮ সালে বিট্রিশরা ফিলিস্তিনের ম্যান্টর ছেড়ে দিলে।পরের দিনেই ইসরাইল নিজেদের আলাদা ভুখন্ডের দাবি জানায়।তখনি আরব ও ইহুদিদের মধ্যে দাঙা সৃষ্টি হয়। গাজা ভূখণ্ডের পশ্চিমে রয়েছে ভূমধ্যসাগর, দক্ষিণ-পশ্চিমে রয়েছে মিশর, এবং উত্তরে, পূর্বে, ও দক্ষিণ-পূর্বে রয়েছে ইসরায়েল। যদিও জাতিসংঘে এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে গাজা ভূখণ্ডের স্বাধীনতা পুরোপুরি স্বীকৃত নয়, এই অঞ্চলটি ইতমধ্যে ফিলিস্তিনী হামাস সরকারের শাসনে পড়ে। গাজা ভূখণ্ডের পূর্ব সীমান্ত ইসরায়েলের দখলে, এবং সাইনাই মরুভূমিস্থ দক্ষিণ সীমান্ত মিশরের দখলে রয়েছে। ১৯৪৮ সাল হতে ১৯৬৭ পর্যন্ত পুরো ভূখণ্ড মিশরের দখলে ছিল। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েলী যুদ্ধে ইসরায়েল এ ভূখণ্ড দখল করে নেয়, যা এখনও ইসরায়েলের দখলে রয়েছে । ফিলিস্তেনর মানুষ নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে নিজ মাতৃভূমি, পবিএ মুসলিম সম্প্রাদায়ের পবিএ স্থান মসজিদুল আকসা রক্ষা করতে অবিরাম নিজেদের উৎসর্গ করতেছে। তারা হামাস নামে একটি দল প্রতিষ্ঠা করে।যাদের মূল উদ্দেশ্য হলো নিজ ভূমির জন্য আপোষহীন।চলুন এক নজরে হামাস সর্ম্পকে জানতে এখানে ক্লিক করুন। হামাস
আজ সারা বিশ্ব দল মত বর্ন নির্বিশেষে ফিলিস্তান কে মুক্ত পৃথিবী উপহার দিতে প্রস্তুত।আসুন আমরা একটা শান্তির পৃথিবী গড়ি।read more

স্ট্যাচু অব লিবার্টি

আমি একজন সাধারণ ব্লগার।আমি চাই আমার বক্তদের সঠিক তথ্য দিয়ে ঞ্জানের পরিধি বাড়াতে সাহায্য করতে চাই।আপনারা ঞ্জনের আহরনের জন্যআমার স্বপ্নের ক্যানভাসে ঘুরে আসতে পারেন। আজ আমরা জানবো স্ট্যাচু অব লিবার্টি সম্পর্কে প্রতিবছর ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখতে আসেন। আমেরিকার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সবচেয়ে বড় নিদর্শন সম্ভবত এটি। শত বছর ধরে আটলান্টিক সাগরের পাড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে স্ট্যাচু অব লিবার্টি। সেখানকার ন্যাশনাল পার্কস সার্ভিস-এর ইন্টারপ্রেটিভ রেঞ্জার লি ফাহলে জানিয়েছে এই ভাস্কর্য সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য যার সম্পর্কে হয়তো আপনারা জানেন না। এগুলো জেনে নিন। ১. আমেরিকাকে ১৮৮৬ সালে এই মূর্তিটি উপহার হিসাবে পাঠায় ফ্রান্স। ২. এর উচ্চতা ৩০৫ ফুট। এটি আমেরিকার সবচেয়ে উঁচু মূর্তি। ৩. ফ্রেঞ্চ ভাস্কর অগাস্টাস বার্থোলডি স্ট্যাচু অব লিবার্টির ডিজাইন করেন। ৪. এটি বানাতে ফ্রান্সের খরচ হয় আড়াই লাখ ডলার। ৫. মূর্তিটিকে যে স্থাপনার ওপর বসাতে হয়েছে তা বানাতেও আমেরিকা খরচ করে ২ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। ৬. এই স্থাপনার অনেকটা অংশ বানানো হয় সাধারণ জনগণের পয়সায়। ৭. এই মূর্তি সব সময় কিন্তু স্ট্যাচু অব লিবার্টি নামে পরিচিত ছিল না। ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একে 'লিবার্টি এনলাইটেনিং দ্য ওয়ার্ল্ড' নামে ডাকা হতো। ৮. এই মূর্তি বসানোর পর আশপাশের অন্যান্য শহরের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। ৯. তামা ধাতু দিয়ে এর বাইরের অংশ তৈরি করা হয়। এর ঘনত্ব মাত্র ২.৫ মিলিমিটার। ১০. এ মূর্তির রং সব সময় এমন ছিল না। আসলে এটি অনেকটা মরচে পড়া লোহার মতোই দেখা যেত। ১১. এর অভ্যন্তরীণ কাঠামো ডিজাইন করেন গুস্তাভ আইফেল। ১২. প্রচণ্ড বাতাসে স্ট্যাচুটি কয়েক ইঞ্চি পর্যন্ত দুলতে থাকে। ১৩. এর ডানহাতে অর্থাৎ যে হাতটি মশাল ধরে রয়েছে তার ভেতরে ৪২ ফুট লম্বা মই রয়েছে। পরিচর্যার জন্যে এই মই বেয়ে উঠতে হয়। ১৪. এই মশালের প্লাটফর্মে দর্শনার্থীদের ওঠা নিষেধ করা হয় ১৯১৬ সাল থেকে। ১৫. পরিচর্যার জন্য প্রকৌশলীরা মূর্তিটির ডানপায়ের নিচ দিয়ে প্রবেশ করেন। ওটাই এর প্রবেশদ্বার। ১৬. এ মূর্তি যে জুতা পরে রয়েছে তার মাপ ৮৭৯।
এই রকম আরো রকমারি তথ্য জানার জন্য কমেন্ট করুন।আপনার মূল্যবান মতামত আমার এগিয়ে যাওয়ার পিছনে অনেক অবদান রাখবে। আপনাদের জন্য একটি সুন্দর এবং শিক্ষনীয় পোষ্ট বইয়ের নেশাপড়ুন।

জাহান্নামের ভয়াবহতা

জাহান্নাম পাপীর জন্য
জাহান্নামের আগুনের ৭০ ভাগের ১ ভাগ দুনিয়ার আগুন আমরা একটা মোমবাতির আগুন সহ্য করতে পারি না তাহলে কিভাবে জাহান্নামের আগুন সহ্য করবো।আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুক। আসুন আজ জাহান্নামের ভয়াবহতা দুনিয়ায় দেওয়া আলামতের সাহায্যে কুরআন ও হাদিসের আলোকে বুঝতে চেষ্টা করি। আজকে আলোচনা করবো একটি ভিন্ন টপিক নিয়ে।যারা স্ক্রল করতে গিয়ে লেখাটা পাবেন তারা সবাই দিয়া করে পড়বেন এবং ফিডব্যাক জানাবেন।লেখাগুলো অবশ্যই না টেনে পুরো পড়বেন এবং মন থেকে ফিল করবেন🙂গভীরতা বলতে আমরা আসলে কি ভাবি?? এটা সম্পর্কে আমাদের আইডিয়াই বা কতটুকু।আজ আমি আপনাদের সামনে এমন একটি জিনিস তুলে ধরবো তা আপনাদের শুধু অবাক ই করবেনা বরং ভয় ধরিয়ে দিবে মনে।আমি পানির গভীরতা দিয়েই আসি।আচ্ছা, আমরা যদি এক কিলোমিটার সমান একটা লাঠি নেই আর সেটা যদি দাড়া করিয়ে উপরে।ভাবতে পারছেন সেটা ঠিক কতটা লম্বা হতে পারে??পুকুরে, দীঘিতে আমরা গোসল করতে গেলেও ১০-১২ ফুট গভীরতার পানি কত গভীর ই না বলে ফেলি।আরে নদীর পানির গভীরতা ও ত মাঝে মধ্যে লম্বালম্বি ২ কিলোমিটার ও হয়! প্রশান্ত মহাসাগরের সবচেয়ে বড় খাত বা গভীরতা কোথায় জানেন?মারিয়ানা ট্রেঞ্চে।মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরতা ১১ কিলোমিটার প্রায়।মানে পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম পর্বত শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট ও এই খাদে অনায়াসে ত ডুববেই, এর সাথে কিছু ছোট -খাটো পাহাড় ডুবে যাবে।যাই হউক পানির গভীরতা বাদ দিলাম।আমি যদি বলি পৃথিবীর অভ্যন্তর বা মাটির একদম গভীরে কি আছে বা থাকতে পারে?সেটা কতটা গভীর তা আমি বৈজ্ঞানিক এবং ইসলামিক পন্থায় নিচে ব্যাখা করছি। আমাদের পৃথিবীর কেন্দ্র কিন্তু কোন বিন্দু নয়।এটা আকারে আমাদের উপগ্রহ চাঁদের মত।আর ভেতরে আছে গলিত পদার্থ।যার মধ্যে লৌহের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।মানুষেরা প্রথমে কোরের কথা জানতে পারেনি।প্রাচীনকালের নাবিকেরা চিন্তা করতো কোন শক্তির কারণে দিক নির্ণয়ের মাধ্যমে তার কাটা উত্তর-দক্ষিণ হয়ে থাকে আর পাখিরাই বা কিভাবে দিক বুঝতে পারে।এর জন্য দায়ী হলো কোর।আমাদের কোর দুইটি অংশে বিভক্ত।মানে একটি বলের উপর আরেকটির অস্তিত্ব। বাইরের স্তরটি শক্ত।এটি লোহা,নিকেল দিয়ে তৈরি,যার ব্যাসার্ধ্য ১২২২ কিলোমিটার।ভেতরের স্তরটি লোহা,নিকেল হালকা মৌল দিয়ে তৈরি আর এর ব্যাসার্ধ্য ৩৪০০ কিলোমিটার।আর আমরা এর তাপ অনুভব করিনা কারণ আমরা এর অনেক উপরেই থাকি।প্রায় ১৭৫৮ কিলোমিটার উপরে আছি আমরা!!পৃথিবীর অভ্যন্তরে ডায়না কোর ও পৃথিবীর নিজ অক্ষে একবার করে ঘুরে।আর এই ঘুর্ণনের ফলে এর অভ্যন্তরে গলিত মৌলসমূহ পাক খেতে থাকে।এই পাক খাওয়ার ফলে চৌম্বকত্ব সৃষ্টি হয়।যা মহাকাশ থেকে কোন আগত পাথর খন্ড,এস্টারওয়েড পড়তে বাধা দেয়।এমনকি এই চৌম্বকত্ব সূর্য থেকে আসা ক্ষতিকর তেজষ্ক্রিয়া কেও বাধা দেয়।পৃথিবী যদি ঘূর্ণন থামিয়ে দেয় তাহলে ডাইনামোর কোর কাজ করবেনা আর চৌম্বক্ষেত্র ও কাজ করবেনা।যার ফলে বাইরে থেকে এস্টারওয়েড এবং সূর্যের ক্ষতিকর তেজষ্ক্রিয়াতা পৃথিবীর উপর পড়তে পারে।আমদের ভূত্বক হলো আপেলের মধ্যে থাকা সবচাইতে পাতলা স্তর,খুবই পাতলা,যা একটি ক্রাস্ট।এই ভূস্তর ম্যান্টলের উপরে থাকা সবচেয়ে উপরের স্তর।এই ম্যান্টলের স্তর ভূত্বক থেকে ৩০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃিত প্রায়।আগ্নেয়গিরির সময় বেরিয়ে সবচাইতে ভয়ংকর আর উত্তপ্ত তরল হলো ম্যান্টল স্তর থেকে আসা।এর পরের স্তর কোর।অর্থাৎ সূর্যের উত্তাপ যদি হয় ৪,৭০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস।সেখানে পৃথিবীর কোরেই এর তাপমাত্রা ৬০০০ হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াস।🙂সেখানে তাপমাত্রা এতই বেশি যা কল্পনার বাইরে। এইবার আসা যাক ইসলাম কি বলে চলুন তা দেখে আসি। পৃথিবীর নিচে জাহান্নাম অবস্থিত কুরান হাদিস কি বলে / বিজ্ঞানি এজাকভ নেতৃত্বে দল সাইবেরিয়া য় মাটির নিচে কিসের শব্দে জায়গা থেকে পালিয়ে যায়। তারা একে নরকের শব্দ হিসেবে বলে। বিজ্ঞান ইসলাম দৃষ্টিতে Hell Sound এই ঘটনা (ভয় পেয় না ) বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর কেন্দ্রের তাপমাত্রা 6000 ডিগ্রী সেলসিয়াস নির্ধারণ। করেছেন. প্রচণ্ড তাপমাত্রা লোহা মাত্র ১৫৩৪ ডিগ্রি তেই গোলতে থাকে। #সুরা নুহ এ আল্লাহ বলেন "তাদের গোনাহসমূহের দরুন তাদেরকে নিমজ্জিত করা হয়েছে, অতঃপর দাখিল করা হয়েছে জাহান্নামে। অতঃপর তারা আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত কাউকে সাহায্যকারী পায়নি" ফেরাউন ও তার দল বল লোহিত সাগরে ডুবে মারা যায় অতঃপর তাদের কে জাহান্নামে প্রবেশ করান হয় । অর্থাৎ লহিত সাগরের নিচ থেকে পৃথিবির কেন্দ্রে সিজ্জিনে প্রবেশ করান হয়। আল্লাহ বলেন , আর যারা হতভাগ্য, তারা আগুনে থাকবে, আর্তনাদ এবং চিৎকার করতে থাকবে। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে [' হুদ ১০৬-১০৭] কুরআন বলছে জাহান্নামিরা জাহান্নামে সকল শক্তি দিয়ে শুধু আর্তনাদ এবং চিৎকার করে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, কবরের শাস্তির শব্দ যদি পৃথিবীর কোন মানুষ শুনতে পেত, তাহলে সে কলিজা ফেটে মারা যেত। =>পাপিদের আমল সিজ্জিনে প্রবেশ করান হয়, আর সিজ্জিন পৃথিবির কেন্দ্রে অবস্থিত। ইবনে আব্বাস বলেন সিজ্জিন হল সপ্ত জমিন নিচে অবস্থিত যা পৃথিবির নিচে। বিভিন্ন স্কলার এক মত জাহান্নাম সপ্ত জমিন নিচে পৃথিবির নিচে অবস্থিত । যেটা কুরআন বলছে ফেরাউন দল লোহিত সাগরের নিচে ডুবে সাগরের নিচে থেকে সিজ্জিনে প্রবেশ করে অর্থাৎ পৃথিবির নিচে জাহান্নামে পাপি কাফের রা জাহান্নামের আগুনে আর্ত চিৎকার করছে । #কবরের ৩ প্রশ্ন উত্তর যখন কাফেররা দিতে পারে না , কাফের বা মুনাফেক (প্রশ্নের উত্তরে বিশ্বনিবি সম্পর্কে) বলবে, ‘জানি না, মানুষেরা যা বলতো তাই বলতাম। তখন তাকে বলা হবে, তুমি জাননি এবং পড়নি। অতঃপর তার দু’কানের মাঝে লোহার হাতুড়ি দ্বারা প্রহার করা হবে। আর সে (তখন) এমনভাবে চিৎকার করবে, যা মানুষ ও জ্বিন ব্যতিত তার পার্শ্ববর্তী সকলেই (জীব-জন্তু ও পশু-পাখি শুনতে পাবে।’ (বুখারি ও মুসলিম) অর্থাৎ কবরে প্রশ্নের উত্তর না পারার কারনে চিৎকার করছে হাদিস কুর আন দারা প্রমানিত। #বিজ্ঞানি এজাকভ নেতৃত্বে শিরা অভিযান #মানুষের তৈরি সব চেয়ে বড় কোল ডোল টি রাশিয়া সুপার দিপ বার হল । এটি প্রায় ১২ কি মি গভির। ১৯৭০ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খনন করা হয় এটা জানতে যে পৃথিবির গভিরে কি আছে। Hell Sound record প্রশ্ন হল ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অনুসন্ধান বিভিন্ন তথ্য পেয়ে পরে ২০০৬ সালের দিকে এই বড় হল টি বন্ধ করে দেয় , কারক এখানে যেতে দেয় না , #তারা যা পেয়েছিলঃ ১/ পানি প্রচুর পরিমানে ২/ প্রায় ৬৭০০ কি মি গভির গর্তে অদ্ভুত কিছু অনুজীব পাওয়া যায় । যা বিস্ময়কর কারন পৃথিবির যত গভিরে যাওয়া যায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে । এই অনুজীব গুলা এত তাপমাত্রা বেচে আছে সেটা যেমন বিস্ময়কর তেমনি তারা যে বহু বসরে পুরান সেতাও । প্রায় ৬৭০০ কি মি গভির গর্তে তাপমাত্রা ছিল ১৮০ ডিগ্রি সেন্টি গ্রেড তারা এই গর্তে H2. he, N2, O2 Gas উপস্থিত পায় । #এই অসহনীয় তাপমাত্রা ১৮০ ডিগ্রি সেন্টি গ্রেড গভিরে আর খনন করা তারা মুশকিল মনে করে। এরপর তারা মনে করে আর গভিরে ১২ কিমি নিচে গেলে ৩০০ ডিগ্রি সেন্টি গ্রেড চলে যাবে ফলে ড্রিল করা সম্ভব হবে না। তারা জায়গা টি ২০০৬ সালে সিল করে দেয় । কেন জায়গা টি সিল করা হল, কেও যাতে এই প্রজেক্ট আর শুরু না করে সেই ভাবে সিল করা হয় তাহলে তারা কেন বন্ধ করল, আর এটাই বাখ্যা করেন , যিনি এই খনন তদারকি করেন বিজ্ঞানি এজাকভ গভিরে চলে যেয়ে সেখানে শাফট নিচে প্লেট আন্দোলনের শব্দ সনাক্ত করার জন্য পরিকল্পিত একটি মাইক্রোফোন স্থাপন করেন । কিন্তু প্লেট চলাচল পরিবর্তে কিছু যন্ত্রণাদায়ক শব্দ শুনে যা মানুষের কণ্ঠস্বর মতই শুনতে পেলেন ! তিনি বলেন , প্রথমে আমরা ভেবেছিলাম আমাদের শব্দ থেকে শব্দ আসছে। কিন্তু আমরা যখন সমন্বয় সাধন করি তখন আমাদের সবচেয়ে খারাপ সন্দেহ নিশ্চিত হয়। চিত্কার একক মানুষের নয়, তারা লক্ষ লক্ষ মানুষের চিৎকার ছিল। #অতঃপর বিজ্ঞানি এজাকভ এই মন্তব্য করেন , মুসলিমদের কুরান হাদিসে আছে জাহান্নামে মানুষের শাস্তি দেয়া হবে, তারা সেখানে আর্ত চিৎকার করবে। তিনি বলেন একজন কমিউনিস্ট হিসেবে আমি স্বর্গে বা বাইবেলে বিশ্বাস করি না কিন্তু একজন বিজ্ঞানী হিসেবে আমি এখন নরককে বিশ্বাস করি, "ডাঃ এজাকোভ বলেন। "আমরা যেমন একটি আবিষ্কার করে shocked ছিলাম বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু আমরা যা দেখেছি তা আমরা জানি এবং আমরা যা শুনেছি তা আমরা জানি। এবং আমরা একেবারে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে আমরা জাহান্নামের দ্বারের মধ্য দিয়ে ডুবিয়েছি। এই ঘটনার পর সত্যতা যাচাই এ সিংগাপুর থেকে একটি দল যেয়ে ঘটনা তদারকি করে তারাও একি মন্তব্য করে। শুধু এততুকুই যে সবাই আশ্চর্য এত নিচে এখানে এভাবে কিভাবে আর্ত চিৎকার আসলো। আমেরিকা একজন বিজ্ঞানি এই Hell Sound কে software নিয়ে পরিক্ষা করে দেখেন এই শব্দ গুলা সত্য , হাজার হাজার মানুশের আর্ত চিৎকার । #Siberia Hell Sound দেখা যায় সেখানে বেশির ভাগ নারীর আর্ত চিৎকার মহানবি (সাঃ) বলেন জাহান্নামের অধিকাংশ নারী । আর দেখা যায় এখানে শিশুর চিৎকার নাই কারন শিশুরা সব জান্নাতি। কারন সকল শিশু ইসলাম ফিত্রায় জন্মায় পরে তার বাবা মা তাদের অন্ন ধরমের প্রভাবিত করে। এই কারনে নবিজি কবরের আজাব , জাহান্নামের আগুন থেকে পানাহা চাইতেন। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক। ইসলামিক পোস্ট পেতে ঘুরে আসুন আমার স্বপ্নের ক্যানভাস থেকে।কমেন্টে করে আপনাদের মতামত জানাবেন এবং ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন।নিচের লেখাটিতে (আমার স্বপ্নের ক্যানভাস) ক্লিক করুন। আমার স্বপ্নের ক্যানভাস