তথ্যের উৎসঃগদ্য কাবুলিওয়ালা গল্প
এবং সাধু ও চলিত ভাষা
নির্ধারিত কাজঃযৌক্তিকতা নিরুপন,
শব্দের দৃষ্টান্ত , সাধু
ভাষার বৈশিষ্ট্য
কাজের বর্ননাঃ
সাধু ভাষার বৈশিষ্ট্যঃ
১.সাধু ভাষা সুনির্ধারিত ব্যাকরনের অনুসারী
২.সাধু ভাষা উচ্চারনে গুরুগম্ভীর।
৩.সাধু ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ পূর্নাঙ্গ।
৪.সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি
৫.সাধু ভাষা নাকট ও বক্তৃতা অনুপযোগি
সাধু ভাষার যােক্তিকতা নিরূপণঃ আমরা জানি সাধু ভাষায় সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়। অনুচ্ছেদটিতেও সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন: তাহা, আসিয়া, করিয়া ইত্যাদি।সাধু ভাষায় অনুসর্গের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়।অনুচ্ছেদটিতে দিয়া অনুসর্গটি ব্যবহৃত হয়েছে।এছাড়াও অনুচ্ছেদ এ কিছু তৎসম শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে।যেগুলাে দেখে আমরা বুঝদে পারি অনুচ্ছেদটি সাধু ভাষায় লেখা হয়েছে।সুতরাং যােক্তিতা নিরূপণ করা হলাে।
শব্দগুলোর দৃষ্টান্তঃ
১.সর্বনাম শব্দঃ তাহা
২.ক্রিয়াঃ পাইলাম, আসিয়া, দিয়া, করিয়া, লইয়াছে।
৩.অব্যয়ঃ সহিত, ইতােমধ্যে
৪.তৎসম শব্দঃ সাক্ষাৎ,ক্ষুদ্র, হৃদয়
0 Comments:
Post a Comment